মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ, ২০১৭

ডাটা এন্ট্রি অপারেটর গণের তথ্যাদি দাখিল প্রসঙ্গে।




প্রিয় সহকর্মী বৃন্দ
আসসালামুয়ালাইকুম, ,
ইতো পূর্বে আপনারা অবগত আছেন যে, যেহেতু আপনার নির্বাচন কমিশন এর আইডিয়া প্রকল্পের ডাটা এন্ট্রি অপারেটর হিসেবে কর্মরত আছি সেহেতু আমাদের সকলের সাথে যোগাযোগ ও সমন্বয়ের সার্থে সকলের তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে, এমতাবস্থায়  বিভিন্ন জেলা ভিত্তিক যাহারা আছেন আপনারা সংযুক্ত ছক মোতাবেক তথ্য দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো। 



বিদ্র: সকলের তথ্য একত্রিত করে আপনাদের সকলের মেইলে দেওয়া হবে)এছাড়া যাহারা ফাইলটি ডাউনলোড করবেন তাহারা কমেন্ট বক্সে কিছু লিখবেন অন্য দের কিছু না লিখার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা হলো। এতে করে কোন কোন জেলা,বিভাগ পেয়েছে আমরা বলতে পারবো আশা করি। জেলা ভিত্তিক একজন ডাউনলোড করলে হবে বলে মনে করি। লিংক= https://web.facebook.com/groups/deobd/773402426140527/

শনিবার, ২৫ মার্চ, ২০১৭

স্মার্টকার্ড প্রকল্প : ১২৫০ কর্মীর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত



উন্নত জাতীয় পরিচয়পত্র স্মার্টকার্ড প্রকল্পে অর্থায়নকারী সংস্থা বিশ্বব্যাংকের থাকা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। ধীরগতির কারণে প্রকল্পের অগ্রগতি সন্তোষজনক না হওয়ায় এই সংশয় প্রকট পর্যায়ে পৌঁছেছে। এখন সংস্থাটিকে সম্পৃক্ত রাখতে তৎপর হয়ে উঠেছে নির্বাচন কমিশন। এ লক্ষ্যে আগামীকাল কমিশন সচিব মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সঙ্গে সংস্থার প্রতিনিধিদের বৈঠক হবে। এখন প্রশ্ন উঠেছে, গুরুত্বপূর্ণ এই প্রকল্পে থাকছে বিশ্বব্যাংক নাকি সড়ে দাঁড়াচ্ছে।
এ ছাড়া স্মার্টকার্ড প্রকল্পের সঙ্গে সংযুক্ত প্রায় সাড়ে ১২ শ কর্মকর্তা-কর্মচারীর চাকরিও ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। কারণ, বিশ্বব্যাংক অর্থায়ন না করলেও প্রকল্পটির গন্তব্য অনিশ্চয়তা হবে, তখন এ সংশ্লিষ্টদের থাকা শঙ্কার মধ্যে পড়ে যাবে। খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রের।
জানতে চাইলে ইসি সচিব মোহাম্মদ আবদুল্লাহ প্রতিদিনের সংবাদকে বলেন, স্মার্টকার্ড প্রকল্পটির মেয়াদ আগামী ১৭ ডিসেম্বর শেষ হবে। এখনই প্রকল্পটি নিয়ে অর্থায়নকারী সংস্থার সঙ্গে পরামর্শ করা প্রয়োজন। কারণ প্রকল্পটি নিয়ে কিছুটা জটিলতা তৈরি হয়েছে। আশা করছি, বৃহস্পতিবার তাদের সঙ্গে বৈঠকের মাধ্যমে সব জটিলতার অবসান ঘটবে।
ইসি এবং স্মাটকার্ড সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, জটিলতা মাথায় নিয়েই স্মার্টকার্ড প্রকল্পের কার্যক্রম শুরু হয়। তা প্রায় দুই-আড়াই বছর পর্যন্ত চলতে থাকে। শুরুতে কাজে ধীরগতির কারণে শেষ পর্যন্ত গতি বাড়ানো যায়নি। প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০১৪ সালের ২৬ আগস্টের আগ পর্যন্ত আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম ফর ইনহ্যান্সিং একসেস টু সার্ভিসেস (আইডিইএ) প্রকল্পে অগ্রগতি ছিল মাত্র ৩ দশমিক ২৮ ভাগ। এক হাজার ৩৭৯ কোটি ১৯ লাখ টাকা ব্যয়ের সবচেয়ে বড় এ প্রকল্পে পরামর্শক ও কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতা এবং কমিশনার ও কর্মকর্তাদের বিদেশ সফরসহ বিবিধ খাতে ব্যয় করার হয় ৫০ কোটি ৭২ লাখ টাকা।
নিয়ম অনুযায়ী, প্রকল্পটির মেয়াদ ২০১১ সালের জুলাই থেকে ২০১৬ সালের জুন পর্যন্ত নির্ধারণ হয়। দেখা যায়, প্রকল্প শুরুর এক বছর পর নিয়োগ হয় জনবল। অর্থাৎ প্রথম দুই বছরে কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা দেওয়া ছাড়া মূল কাজের অগ্রগতি ছিল নামমাত্র।
প্রাথমিক ধাপগুলো পেরুতেই সময় শেষ পর্যায়ে চলে আসে। পরবর্তীতে মেয়াদ আরো দেড় বছর বাড়িয়ে ২০১৭ সালের ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্ধারণ হয়। কথা ছিল, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নয় কোটি ভোটার নাগরিকের হাতে স্মাটকার্ড পৌঁছে দেওয়া। কিন্তু সেটা আর সম্ভব হচ্ছে না। ফলে প্রকল্পের মেয়াদ দ্বিতীয় দফায় বাড়ানো এখন সময়ের দাবি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এ ছাড়া মাঝ পথে এসে কিছু কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত করার কারণে প্রকল্পের অনিশ্চয়তা বাড়িয়েছে। এর মধ্যে নয় কোটি ভোটারের চোখের আইরিশ এবং দশ আঙুলের ফিঙ্গার প্রিন্ট নেওয়া। এর জন্য আলাদা দরপত্র আহ্বান করা এবং সে প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে সম্প্রতি।
সারাদেশের স্মার্টকার্ড বিতরণ প্রক্রিয়া আরো ত্বরান্বিত হবে আশা করছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা। কারণ এই প্রকল্পের সঙ্গে দুই হাজার করে চার হাজার ফিঙ্গার প্রিন্ট ও স্ক্যানার সংযুক্ত হচ্ছে। এসব কাজ সম্পন্ন না করে আগেই স্মাটকার্ড বিতরণ পর্যায়ে চলে যায়, যা ধীরগতিতে এগোচ্ছে। তা ছাড়া, প্রকল্প পরিচালক বদলের কারণে অনেকটা পিছিয়ে যায় প্রকল্পের কাজ। তবে, ব্রি.জে. সালিম আহমদের পর এ পদে আসেন ব্রি.জে. সুলতানুজ্জামান মোহ. সালেহ উদ্দিন। সম্প্রতি তার নিজ কর্মক্ষেত্রে ফিরে যাওয়ার পর এখন নতুন প্রকল্প পরিচালক ব্রি.জে. মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম। তার নেতৃত্বে স্মাটকার্ড প্রকল্প সম্পন্ন করার বাস্তবমুখী পদক্ষেপ দিচ্ছে কর্তৃপক্ষ।
এদিকে, নতুন করে প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো নিয়ে অনিশ্চয়তা কাটছে না। কারণ যেকোনো প্রকল্পের কাজ ধীরগতিতে চললেও অগ্রগতি সন্তোষজনক হলে দাতা সংস্থা বিশ্বব্যাংক সে প্রকল্পে অর্থায়নে আপত্তি তোলে না। তবে স্মার্টকার্ড প্রকল্পের মেয়াদ শেষ পর্যায় হলেও এখন পর্যন্ত অগ্রগতির হার প্রায় ৫০ শতাংশের কাছাকাছি। জানা গেছে, সংস্থাটির কাছে একটি প্রকল্পের সন্তোষজনক অগ্রগতি ৭৫ শতাংশ। এক্ষেত্রে প্রকল্পটি ঢের পিছিয়ে। ফলে সংস্থাটিকে প্রকল্পে রাখতে নানা তৎরপতা শুরু হয়েছে। এ ছাড়া নয় কোটি ভোটারের পর আরো সোয়া এক কোটি ভোটারকে প্রযুক্তিনির্ভর এই কার্ড দিতে হবে ইসিকে। এর জন্য নতুন প্রকল্পও নিতে হবে কমিশনকে। আগামীকাল ২৩ মার্চ সংস্থার সঙ্গে বৈঠকে এসব অমীমাংসিত বিষয়ে সমঝোতায় পৌঁছাতে চেষ্টা থাকবে কমিশন সংশ্লিষ্টদের। কারণ এই প্রকল্পের সঙ্গে প্রায় সাড়ে ১২ শ কর্মকর্তা-কর্মচারীর ভবিষ্যৎ জড়িয়ে রয়েছে।
উল্লেখ্য, রাজধানী ঢাকায় স্মার্টকার্ড বিতরণ চলছে; এরইমধ্যে চট্টগ্রাম মহানগরীতে শুরু হয়েছে বিতরণ কার্যক্রম। তবে ঢাকায় অধিকাংশই রয়েছে স্মার্টকার্ড না পাওয়াদের তালিকায়।
প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিশ্বব্যাংক কোনো কারণে রাজি না হলে সরকারি অর্থায়নে প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে। সেক্ষেত্রে প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের ভবিষ্যৎ কি হবে তা নিয়েও কমিশনের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজর দেওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।
এখন পর্যন্ত প্রকল্পে যে সংখ্যক জনবল প্রয়োজন তার চেয়ে কম রয়েছে। কর্মরত জনবলের মধ্যে সহকারী গ্রোগ্রামার একজন, পরামর্শক ও জুনিয়র পরামর্শক চারজন করে আটজন, সহকারী পরিচালক তিনজন, সেকশন অফিসারের সহযোগী নয়জন, টেকনিক্যাল এক্সপার্ট ৫৩জন, টেকনিক্যাল সাপোর্ট ২৪জন, কম্পিউটার অপারেটর তিনজন, সারাদেশে আউট সোর্সিং অপারেটর এক হাজার ১০০জন, সাপোর্ট সোর্সিং এমএলএস ১০ ও ড্রাইভার ১৪ জনসহ মোট এক হাজার ২৩৭ জন। এসব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জাতীয় পরিচয়পত্রের সঙ্গে যুক্ত করা না হলেও পরিবার-পরিজন নিয়ে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়বে বলে জানিয়েছেন তারা। প্রকল্পের মেয়াদ শেষ পথে আসার সঙ্গে সঙ্গে দুঃচিন্তা ভর করেছে তাদের ওপর। রাজধানীতে কর্মজীবী মানুষের টিকে থাকা দুস্কর সেখানে বেকারত্ব অভিশাপ হয়ে ফিরে তাদের জীবনে এটা কোনোভাবেই মানতে পারছেন না প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা। তারা এনআইডি ডিজিসহ কমিশন সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।

সুত্র: http://www.protidinersangbad.com/national/56252/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A1-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA--%E0%A7%A7%E0%A7%A8%E0%A7%AB%E0%A7%A6-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%8E-%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4

শুক্রবার, ২৪ মার্চ, ২০১৭

নতুন সাজে নির্বাচন কমিশন,


c/p: নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের প্রশাসনিক কাঠামোকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। বিশেষ জাতীয় নিবন্ধন অনু বিভাগকে মাঠ পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়া, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের ক্ষমতা বাড়ানো, নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের প্রশিক্ষণের মান বৃদ্ধিকরণ, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়োগবিধি সংশোধন, সাংগঠনিক কাঠামো পুনর্বিন্যাস, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মামলা, পদোন্নতি জট কমানো, বিভিন্ন নির্বাচনী মামলা নিষ্পত্তি এবং স্থাবর সম্পত্তি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য আলাদা শাখা খোলার উদ্যোগ নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
ইসি সচিব মোহাম্মদ আবদুল্লাহ ইত্তেফাককে বলেন, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের প্রশাসনিক কাঠামোয় বেশকিছু পরিবর্তন আনা হচ্ছে। কার্যক্রমে গতি বাড়ানোর লক্ষ্যে সাংগঠনিক কাঠামোয় পরিধি বৃদ্ধি করা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। পদোন্নতি না পাওয়াসহ ইসির অভ্যন্তরে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে নানা বিষয়ে রয়েছে অসন্তোষ। সাংগঠনিক কাঠামোর মধ্যে এনআইডিকে বেশি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। এনআইডিতে যেসব টেকনিশিয়ান কাজ করেন তারা একটি প্রকল্পের অধীন। ফলে প্রকল্প শেষ হলে এনআইডির কাজে ব্যাঘাত ঘটতে পারে। এজন্য স্থায়ীভাবে এনআইডির পরিধি বাড়ানো হচ্ছে। আগামীতে এনআইডির কার্যক্রম ইসির আঞ্চলিক কার্যালয়, জেলা ও উপজেলা অফিসে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। প্রতিটি অফিসে এনআইডির জন্য আলাদা জনবল নিয়োগ দেয়া হবে। এ জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন অনুবিভাগে জনবল বৃদ্ধির বিধিমালা সংশোধন করা হচ্ছে। বর্তমানে জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন অনুবিভাগে ১৮টি ক্যাটাগরিতে পদের সংখ্যা ৭১টি। এর মধ্যে কর্মরত আছে ৩৬ জন। শূন্য পদ ৩৫টি। এছাড়া জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনু বিভাগে প্রকল্পের ২০০ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। সারাদেশে পরিচয়পত্র বিতরণের জন্য এই জনবল খুবই কম হওয়ায় এ বিভাগে প্রয়োজনীয় সংখ্যক জনবল বাড়ানোর জন্য প্রস্তাব করা হচ্ছে। এনআইডি উইংয়ের নতুন প্রস্তাবনায় ২৮টি ক্যাটাগরিতে মোট ৪৮৯টি পদ রাখার কথা ?উল্লেখ করা হয়েছে।
ক্ষমতা বাড়ছে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের
মাঠ পর্যায়ে কিছু ক্ষমতা দিতে চাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। যাতে করে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা ছোট ছোট বিষয়গুলো নিজেরাই দেখতে পারেন। এ সংক্রান্ত একটি অফিস আদেশও পাঠানো হয়েছে সকল জেলা নির্বাচন অফিসারের কাছে। কমিশনের অতিরিক্ত সচিব মো. মোখলেসুর রহমানের নেতৃত্বে একটি সংস্কার প্রস্তাবনা তৈরি করা হচ্ছে। সাংবিধানিক এই প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম চলছে নিয়োগ-বিধিমালা ছাড়াই। নেই সাংগঠনিক জনবল কাঠামো। নিয়োগ বিধি না থাকায় আটকে রয়েছে অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর পদোন্নতি। নির্বাচনী মামলার কারণে অনেক নির্বাচন মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার পরও তফসিল ঘোষণা করতে পারছে না কমিশন। নির্বাচন কমিশনের সম্পত্তি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য আলাদা শাখা খোলা হচ্ছে।

শনিবার, ১১ মার্চ, ২০১৭




নির্বাচন ক‌মিশনার বেগম ক‌বিতা খানম‌কে ১লা মার্চ এ ফুল দি‌য়ে শু‌ভেচ্ছা প্রদান কর‌ছেন রাজশাহী বিভাহীয় ডাটা এ‌ন্ট্রি অপা‌রেটরগণ...
REO Sir...
জেলা স্যার..
এবং রাজশাহী জেলার উপ‌জেলা নির্বাচন অ‌ফিসারগণ...





সার্ভার ও মিরর এর সমস্যা সমধান একমিনিটে







প্রতিটি জেলাতে দুজন কে সার্ভারের সকল সমস্যা সমাধানের জন্য এক্রোনিজ, ইমেজ, সকল আপডেট ( সার্ভারের সকল সফটওয়্যার) , কুরিয়ার মাধ্যমে পাঠিয়ে দেয়া হবে।
® এক্রোনিজ ব্যবহারের নিয়ম।
® আপলোডার বিভিন্ন সমস্যার সমাধান।
আপনিও সমাধান করতে পারবেন আপনার জেলার যেসব উপজেলায় উইন্ডোজ রিকোভারি দেখায়, বার বার রিস্টার্ট নেয়, বিভিন্ন রকম সমস্যা সমাধানে আপনিই যথেষ্ট। 
সার্ভার নিয়ে ঢাকা যেতে হবেনা, নিজেই সমাধান করতে পারবেন। অাপনার ঠিকানাসহ আমাকে মেসেজ পাাঠান, প্রয়োজনে০১৭০৮৫৫১৩৭১/
কুরিয়ারসহ সিডি পেন ড্রাইভ ক্রয়ের খরচ আপনাকে বহন করতে হবে।
এখন পর্যন্ত কয়েকটি জেলায় পাঠিয়েছি, তারা ব্যবহার করে উপকৃত হয়েছে।






প্রিয় সহকর্মী বৃন্দ
প্রথমে আমার সালাম ও শুভেচ্ছা গ্রহণ করিবেন।
আশা করি শত ব্যস্ততার মাঝেও আপনার ভালই আছেন। ইতো পূর্বে আমরা উপজেলা নির্বাচন অফিসের ডাটা এন্ট্রি অপারেটর হিসেব যোগদান করি। দুঃখ জনক এটাই যে চাকুরীর মেয়াদ পুনরায় ৩১/১২/২০১৭ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়। কিন্তু আমরা পারষ্পরিক যোগাযোগ করতে পারি না। 
এমতাবস্থায় আমরা একটি গ্রুফ ফেইজ খুলেছি। https://www.facebook.com/groups/685929714887799/     । এখানে আমাদের বিভিন্ন সমস্যা,মতামত পেশ করা জরুরী। তাই সকলের কাছে অনুরোধ যাহাতে উক্ত গ্রুফ এ যোগদেওয়ার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা হলো

বিঃদ্রঃ ১। এ গ্রুফে যাহাতে কোন ভূয়া ব্যক্তি না যোগ দেয় তাহা আপনাদের দৃষ্টি কামনা করছি । 
২। এছাড়া আপনাদের কর্মরত স্থান ও পদবী  সংযোগ করতে হবে। 

লিংক:  https://www.facebook.com/groups/685929714887799/





অনুরোধ ক্রমে
ডাটা এন্ট্রি অপারেটর গ্রুফ,বাংলাদেশ